নাম ভূমিকায়
হেমন্ত সরখেল, গোবরডাঙ্গা, উত্তর ২৪ পরগনা ##
তারপর জমে যায় টগরের দল। একে একে নেভে পরিচ্ছদ, সুষমা শেষবেলায়। অনাবৃত ওষ্ঠের আধখোলা ময়দানে হেঁটেও দেখেনি কেউ যদিও-
এদেশ থেকে ফিরে সের্গেই জানিয়েছিল তরল অন্ধকারে কিভাবে পাখলিয়ে নিতে হয় হাত। তার চরিত্রে বাদুরের বর্জ্য লেগেছিল বহুকাল। ভাঙা ঘুম জড়িয়ে নাকি বাঁচে! ভদকায় বেহাল।
নীলু চেয়ে দেখেছিল ভূমিহীন দেহ কিভাবে ভেসে থাকে মায়ায়। বাংলায় যেভাবে আরাধ্যে আরোপ প্রেম আশ্চর্য সেখানে সাইবেরিয়া। ফিরে গেছে অবুঝ আঙুলের ডগা না ছুঁয়ে। লাফ মেরে অসাধ্য ডিঙোনো কাঁচা বেড়া। এই বাংলায়।
দুজনেই জানতো, বর্ডার পার হতে গাঙচিলের নেই মানা। তবু দুটো হীম অঞ্চল, দুজনেই, উপহারে দিয়ে গেছে আমায়।
সের্গেই-এর চামড়ার জুতো
নীলুর বুকের শুকনো বরফ–
এবারের বইমেলায়।