বড়দিন সংখ্যা ২০১৮

জয়িতা চট্টোপাধ্যায়, শ্যামনগর, উত্তর ২৪ পরগনা   আদি অনন্ত কে সাক্ষী রেখে অজস্র রূপ প্রতিবিম্বিত হয়ে ওঠে সামগ্রিকতা কে অক্ষুণ্ণ

কাকলি গুহ রক্ষিত, দুর্গাপুর   শীত সকালের কাছে আমি নতজানু , তবু সে বেঁধে রাখে আমাকে। আলস্য  ঘিরে রাখে কলতলা

অর্ণব গরাই, ধানবাদ, ঝাড়খন্ড   রাজা উজির দিচ্ছে শান, এখন এবার কি হবে? কোষের ঘায়ে দুলছে দেশ, এখন তবে কে

মাথুর দাস, দুর্গাপুর   যে-ভিখিরিকে  ভিক্ষা  দিলে,  দিনান্তে  সে-ই মহারাজ — সে তোমাকে লাথি মারে, রুটি ছোঁড়ে, সে-ই দেয় কাজ ; এতো জানি ভন্ড

পারমিতা ভট্টাচার্য   মাটির কাছে কাঁদতে চেয়ে এক টুকরো কোল পাইনি; আমার জন্য ঘাস ছিল,  না ,পাথর ছিল–টের পাইনি; আজকে

সৌমিত্র মজুমদার, কলকাতা   কান্না দিয়েও ধুয়ে ফেলা যায় গহন মনের আবিলতা, কালিমার অদৃশ্য পোঁচ যখন তিলে তিলে ঢেকে ফেলে অন্তরঙ্গ প্রেম— অসহিষ্ণুতার বাতাবরণ এসে তখন রুখে

শুভজিৎ দে   এক শ্রেণী বিরিয়ানি দেয় জিভে,, অন্য শ্রেণী ক্ষুধায় মেটায় খিদে।। এক শ্রেণী বসতবাড়ি ফুটপাতে-তে।। অন্য শ্রেণী লংড্রাইভ

অ-নিরুদ্ধ সুব্রত, বনগাঁ, উত্তর ২৪ পরগনা   প্রত্যেকটি সকাল আরেকটু ছোটো ছায়ার প্রত্যেকটি দুপুর ভারী পর্দার ধীর নড়াচড়ার প্রত্যেকটি বিকেলে

কৌশিক ঘোষ   ধুসর শ্মশানের রুক্ষ মাটিতে চিতাভস্মের সঞ্চিত নিদ্রায় আমি এখন ১০০ বৎসরে শুক্ষ রক্তধারায় নিসঙ্গ দেহে অভিশপ্ত নবীনের