বইমেলা সংখ্যা ২০১৯

নবনীতা দাস, রঘুনাথগঞ্জ, মুর্শিদাবাদ এলার্মটা বেজে উঠলো ঠিক সকাল সাড়ে পাঁচটায়। প্রতিদিন এই সময় ঘুম থেকে উঠে যাওয়াই আমার অভ্যেস।

প্রণব কুমার চক্রবর্তী, বারাসত, উত্তর ২৪ পরগনা     ক্যাঁ ক্যাঁ করে কলিং বেলটা বেজে উঠলো। বাড়িতে বসে মন দিয়ে

পারমিতা ভট্টাচার্য,  উত্তরপাড়া, হুগলি পরপর তিনদিন মেয়েটাকে বাস থেকে নামতে দেখে ওর প্রেমেই পড়ে গেলো বুকুন। না পড়ার কিছু নেই,

পায়েল বন্দ্যোপাধ্যায়   – কি রে দিদি, তুই আজকেও ওগুলো খেলি? – হ্যাঁ, ওই গুলো না খেলে আজকাল আমার আর

মহাদেব মণ্ডল  ব্যাঙ ****** টিং টুং ট্যাঙ বড়ো কলা ব্যাঙ ডাকছে ঘ্যাঙর ঘ্যাঙ।   টিং টুং ট্যাঙ মারছো কেন ব্যাঙ

  প্রণব কুমার চক্রবর্তী, বারাসত, উত্তর ২৪ পরগনা     টাপুর-টুপুর  সারা দুপুর        জলের নূপুর পায়, বর্ষা

                প্রণব কুমার চক্রবর্তী, বারাসত, উত্তর ২৪ পরগনা  এমনি এক পলাশ রাঙা, শিশির

সুজিত কুমার পাল, লাভপুর, বীরভূম    হঠাৎ বৃষ্টিতে ভিজে গেছে জোনাকিরা । ভিজে যায় অমৃত স্বপ্নেরা যখন তখন। ঘন মেঘ

কৌশিক ঘোষ, খড়দহ, উত্তর ২৪ পরগনা   মরীচিকার কালফাঁদে সেই দিন ছিল প্রজাপতির জীর্ণ  নৃত‍্য । যেন পুরাতন সন্ধ্যায় নকল

সুধাংশুরঞ্জন সাহা, কলকাতা     মাছ কত সহজে জলের সরলতা মাখে ! কিন্তু  মানুষ পারে না ।  কেন ? এই