সম্পাদকীয়

বিয়ে বাড়ি যাওয়া হবে, তারই প্রস্তুতি চলছে। গিন্নি শাড়ি বাছছেন। হঠাৎ আমার ছেলে কয়েকটি পাঞ্জাবি নিয়ে এসে হাজির- “বাবা একটা

রথ আসছে। শশব্যস্ত সকলেই। দূরে রথ, দেখা যাচ্ছে রথের ধ্বজা। আগে থেকেই টোটোতে মাইকে বেঁধে সকলকে জানান দেওয়া হচ্ছে রথ

সন্ধ্যায় বসে লেখালেখির কাজ করছি হঠাৎই আমার প্রবাসী বন্ধুর ফোন। কলেজ জীবনের বন্ধু, তাই ফোনটা দেখে মনটা ভাল হয়ে গেল।

সেদিনকে এক অদ্ভুত কথা শুনলাম। আমার এক বন্ধুস্থানীয় দাদার মেয়ে তার নিজের বিয়ে বাতিল করে দিয়েছে। পাত্র সরকারী চাকুরে, ফর্সা,

ঘন বাঁশ ঝাড়ের মধ্যে দিয়ে বাঁক নিতেই সরু পথের রেখাটা উধাও। দিশাহীন হয়ে বাইক থামালো গৌতম। আমি এত কিছু লক্ষ্য

ভাইসাব ইয়ে ব্যাগ কেয়া আপ লোগোকা হ্যায়? আচমকা মিহি কণ্ঠস্বরে আনমনা দৃষ্টিতে তাকালাম  ঘুরে। একটি বছর কুড়ির ছেলে দাঁড়িয়ে সামনে।

                  এমনই একটা শীতকালের রাত। বাবা মায়ের সঙ্গে উত্তর ২৪ পরগণার অশোক

 বছর সাতেক আগের কথা। সপ্তমীর রাত। অফিস থেকে বেরিয়ে বাড়ি ফিরছি। দমদমের বাড়িতে নয়, পুজো উপলক্ষে বাড়ির সকলে তখন গোবরডাঙ্গায়।

  বাঙালির বড় চাপ। কত বিষয়ে যে মাথা খাটাতে, মাথা ঘামাতে অথবা মাথা গলাতে হয় তার কোনও ইয়ত্তা নেই। অন্য

দমদম ক্যান্টনমেন্টের নরেন্দ্র সিনেমার সামনে একটি দোকানে বেশ ভাল ধোসা পাওয়া যায়। মাঝে মধ্যে ওই দোকানে ধোসা বা দইবড়া খেতে