দোলযাত্রা সংখ্যা ২০১৯

ভাইসাব ইয়ে ব্যাগ কেয়া আপ লোগোকা হ্যায়? আচমকা মিহি কণ্ঠস্বরে আনমনা দৃষ্টিতে তাকালাম  ঘুরে। একটি বছর কুড়ির ছেলে দাঁড়িয়ে সামনে।

 উৎপলকুমার ধারা, বজবজ, দক্ষিন ২৪ পরগনা     কুয়াশা উধাও এখন  চারিদিক রঙের বাহার  কোকিলের কণ্ঠেতে সুর  ফাগুনের জাগ্রত দ্বার। 

প্রণব কুমার চক্রবর্তী, বারাসত, উত্তর ২৪ পরগনা   দাদুর গলায় ঘন্টা বাঁধা যখন তিনি নাড়েন, দিদা তখন ছুটে গিয়ে থালায় ভাত

বটু কৃষ্ণ হালদার, কলকাতা   শোন রে বন্ধু হারিয়েছি আজ  আমার ছোট্ট বেলা চোখের তারায় হারিয়ে গেছে  আমার পুতুল খেলা”

অর্জুন   জানি না কি করি, বাসি খিচুরী খেয়ে কাজে যাই। খালি পায়ে মজদুরি, সুড়সুড়ি আবেগী ভাষণ। আসন পেতে মহা

ধনঞ্জয় পাল।   রাতের অন্ধকারে নীপমালা তুমি কোথায়! ভীষণ একটা বাতাসে সারা শরীর ধুয়ে যায়, নৈশব্দের প্রাবল‍্যে জেগে ওঠে বিচ্ছিন্নতা

দেবাশিস হালদার, বিড়া, উত্তর ২৪ পরগনা   তরুণ বৃক্ষের মতো সবুজ ছিলো সংসার ভালোবাসার মাটিতে সম্পর্কের শিকড় সুদূরপ্রসারী স্বপ্নের বাতাস

শুভজিৎ  দে   বিন্দু মানে অর্জুনের লক্ষ্য ভেদী তীর । বিন্দু মানে বিপ্লবের নীর। বিন্দু-র জন্ম ফুটপাথে। কাঁপছে বিশ্ব বিন্দু

সুপ্রতীক বণিক   কলকাতা তখন গ্রীষ্মের প্রকোপে তপ্ত আর রোদে আর খিদেয় আমরা জব্দ মাথায় নব্য পণ্যের বোঝা সামান্যই কমেছে

অভিজিৎ দাসকর্মকার, বিষ্ণুপুর, বাঁকুড়া    তারপরও ছায়ারাও বাবার আচরণে বৃক্ষের নীচে দাঁড়ায়-   বিস্তীর্ণ কাঁসাইয়ে কৃষ্ণগহ্বর নদীর সাথে শুয়ে আছে